ফিকরি বে তার নতুন পোর্টাল খুলেছে৷ গন্তব্য কেউ জানেনা৷ সবাই ফিকরি বের নতুন পোর্টালের মাধ্যমে ফিরে আসে অতীতে ৷ কোন শহর কোন দেশ কেউ জানেনা৷ ফিকরি বে তার অত্যাধুনিক যন্ত্রের মাধ্যমে খুজতে থাকে এটা কোন জায়গা! তখন ইস্কান্দার দুরবিনের মাধ্যমে দেখতে পায় তুরস্কের স্বাধীনতার ঘোষক মোস্তফা কামাল পাশাকে৷ যাকে আমরা আতাতুর্ক নামে চিনি৷
তারা যে তারিখে উপস্থিত হয়েছিল সেটা ছিলো ১৯২২ সালের ৩০ই আগষ্ট৷ হঠাৎ গ্রীক বাহিনী কামাল পাশার যোগাযোগ লাইনে আক্রমণ করে৷ যার করনে যোগাযোগ লাইনে সমস্যা সৃষ্টি হয়৷ সেখানে ইস্কান্দারদের সাথে পরিচিত হয় হাদিয়ে বোন৷ যে কামাল পাশার পরিচিত এক মেয়ে৷ তারপর তারা সবাই মিলে টেলিগ্রাফ লাইন ঠিক করতে ব্যাস্ত হয়ে পড়ে৷
আরদা আর আসিয়া যায় টেলিগ্রাফ তার আনতে সেখানে গিয়ে তারা গ্রীক ৩ জন সৈনিকের সামনে ধরা পরে৷ হাদিয়ে বোন, ফিররি যায় টেলিগ্রাফ মেশিন ঠিক করতে৷ কিন্তু তাদের রুমে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়না৷ ইস্কান্দার সালেহ বে আর সিনান যায় ভেঙ্গে যাওয়া খুটির জন্য গাছ আনতে৷
তখন তারা একদল গ্রীক বাহিনীর মুখোমুখি হয়৷ অন্যদিকে ৩০ই আগষ্ট সকাল ১০টায় কামাল পাশা এক বাহিনীর সাথে টেলিগ্রাফ করে যুদ্ধের আহ্বান জানান৷ সকাল ১০টা বাজতে বেশী দেরী নেই৷ এখন প্রশ্ন হলো ইস্কান্দাররা কি পারবে সব বিপদ কাটয়ে উঠতে নাকি সকাল ১০টায় স্বাধীনতার ঘোষণা না দেওয়ার কারনে পরাধীন থাকতে হবে তাদের?
আরো সব জল্পনা কল্পনা আপনাকে মুভিটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত স্ক্রিনে আটকে রাখবে৷ তাহলে আর দেরী কেন এখনি দেখা শুরু করুন ইস্কান্দর টিমের স্বাধীনতা নিয়ে তৈরি করা অসাধারণ মুভিটি৷
সিরিজটি আপনারা উপভোগ করুন এবং আমরা আরো সিরিজ আপনাদের উপহার দিব।
সবাই বেশি বেশি করে শেয়ার করেন এবং সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন। এবং সামর্থ্য থাকলে ডোনেট করতে পারেনঃ- বিকাশ ও নগদঃ- 01880473953 (পার্সোনাল)।
You’ve thought of every angle. This post is comprehensive.